নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মামলার বিবরণে জানা যায় শ্যামনগর থানার মানিকপুর গ্রামের ফজলুল হক গাজীর ছেলে মোঃ লিয়াকত আলী (শিক্ষানবীশ আইনজজীবী) সাতক্ষীরা ল কলেজ হইতে ২০১২ সালে এল,এল,বি, পাশ করে। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে এ্যাডভোকেটশীপ হিসাবে অন্তভুক্ত হইবার জন্য ৪৬৭৯/১৪ নং রেজিষ্ট্রেশন করিয়া লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিয়া বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর নীতিমালার অলোকে শিক্ষানবীশ আইনজীবী হিসাবে সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতিতে যাতায়াতের জন্য ৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সাবেক সভাপতি এ্যাডঃ আব্দুল মজিদের নিকট হইতে শিক্ষানবীশ আইনজীবী পরিচয় পত্র গ্রহণ করে। গত ৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখ সকাল অনুমান ৯ ঘটিকার সময় মোঃ লিয়াকত আলী নিজে বাদী মামলা নং দেওয়ানী ২৯/১৯ তদবীরের জন্য সাতক্ষীরা জজ কোর্টে আসে। মামলার আসামী সাবেক সভাপতি এ্যাডঃ এম, শাহ আলম, পিতা- মোঃ জুহুরুল ইসলাম, সাং- পলাশপোল সবুজবাগ এ্যাডঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম (৫) পিতা- ওয়াজেদ আলী গাজী, হাল সাং- কাটিয়া, এ্যাডঃ তারিফ ইকবাল অপু, পিতা- আফজাল হোসেন, সাং- পশ্চিম নারায়নপুর, কালিগঞ্জ, এ্যাড মোঃ শাহেদুজ্জামান শাহেদ, পিতা- আনসার আলী, সাং- সুলতানপুর, এ্যাডঃ ফুয়াদ হাবিব টিটন, পিতা- শওকত আলী সরদার সং- হাইবাদপুর, শ্যামনগর সহ আরো অনেকে বাদী লিয়াকত আলীকে জোর পুর্বক ধরে নিয়ে এম, শাহ আলমের ১নং ভবনের ৩য় তলায় ৬নং রুমে জিম্মি করে রাখে। অন্যান্য আসামীরা মারপিট করে। বাদীর গলায় নেমপ্লেট দিয়ে প্রচার করে লিয়াকত আইনীজীবী না সে টাউট এবং আসামীদের সহযোগীতায় এম, শাহ আলম নিজের ফেসবুক আইডি থেকে প্রচার ও প্রকাশ করে। তাহাতে লিয়াকতের মান-সম্মান, ভাবমুর্তি নষ্ট হয়। সমাজে হেয় প্রতিপন্ন হয়। উক্ত মামলায় ৪ জন স্বাক্ষী ঘটনা দেখে ও শোনে। উক্ত ঘটনায় লিয়াকত ১২ মে সাতক্ষীরা সদর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এজাহার দায়ের করে। সাতক্সীরা সদর থানা মামলা নং ২৮, কোর্ট জি,আর মামলা নং ৩২৪/২১ তারিখ ১৩ মে ২০২১।
পূর্ববর্তী পোস্ট