Satkhira Tribune
  • হোম
  • আন্তর্জাতিক
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
    • আওয়ামী লীগ
    • বিএনপি
    • জাতীয় পার্টি
    • বাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • শিক্ষা
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • সাহিত্য
  • সাতক্ষীরা
    • কলারোয়া
    • কালিগঞ্জ
    • তালা
    • শ্যামনগর
    • আশাশুনি
    • দেবহাটা
    • পাটকেলঘাটা
  • অন্যান্য
    • অর্থনীতি
    • খুলনা
    • যশোর
    • স্বাস্থ্য
    • খোলা মত
    • ভিন্ন স্বা‌দের খবর
সর্বশেষ সংবাদ
বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা...
রইচপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
ত্যাগের মহিমায় সাতক্ষীরায় ঈদুল আজহা উদযাপন
ইসলামী হাসপাতালের পক্ষ থেকে ডা. কামরুন্নাহার শিউলিকে ফুলেল...
সাতক্ষীরায় এ্যাথলেটিক্স, ফুটবল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের সমাপনী ও...
গৃহস্থলির কাজে অংশীদারিত্বমুলক দায়িত্ব বন্টনকে বিষয়ক সেমিনার
সাতক্ষীরায় “নিবাসীদের সার্বিক মান উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা...
সাতক্ষীরায় বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও দুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে...
সাতক্ষীরা সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা’র উদ্বোধন
জুলাই গণহত্যার বিচার ও সকল রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের...
Satkhira Tribune
Banner
  • হোম
  • আন্তর্জাতিক
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
    • আওয়ামী লীগ
    • বিএনপি
    • জাতীয় পার্টি
    • বাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • শিক্ষা
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • সাহিত্য
  • সাতক্ষীরা
    • কলারোয়া
    • কালিগঞ্জ
    • তালা
    • শ্যামনগর
    • আশাশুনি
    • দেবহাটা
    • পাটকেলঘাটা
  • অন্যান্য
    • অর্থনীতি
    • খুলনা
    • যশোর
    • স্বাস্থ্য
    • খোলা মত
    • ভিন্ন স্বা‌দের খবর

ডেস্ক রিপোর্ট ঃ পৃথিবীর ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের একটি ঘটেছিল আমাদের এই ভূমে। আজ সেই ভয়াল ২৫ মার্চের কালরাত। এ রাতেই বাংলার বুকে নেমে এসেছিল মৃত্যুর ঘনতমসা।

রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পাশব শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নিরীহ-নিরস্ত্র স্বাধীনতাকামী বাঙালি জনসাধারণের ওপর। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী পূর্ণ সামরিক সম্ভার নিয়ে রাত ১০টার পর সারা দেশে পৃথিবীর ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসলীলা শুরু করে তারা।

সামরিক ভাষায় ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে পরিচিত ছিল এ হত্যা-অভিযান। শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ এড়িয়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া বাঙালি হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়নের পথেই এগিয়েছিল। অত্যাচার, উৎপীড়ন, পাশবিকতা, নৃশংসতা আর হিংস্রতার কালো থাবায় বিভীষিকা ছড়িয়ে দিয়েছিল পুরো ঢাকা শহরে।

বর্বর হত্যাযজ্ঞের এ দিনটি ‘গণহত্যা দিবস’ হিসাবে বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে। দিনটির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের কাজ চলছে। ‘গণহত্যা দিবস’ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। স্বাধীনতার জন্য প্রাণ উৎসর্গকারীদের প্রতি তারা গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

এ বর্বরোচিত হামলায় বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে দেখেছিল উন্মত্ত পাক বাহিনীর গণহত্যাকাণ্ড। মধ্যযুগীয় কায়দায় হানাদাররা রাজারবাগ পুলিশ লাইন, পিলখানা ইপিআর সদর দপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ গোটা ঢাকা শহরে চালায় হত্যাযজ্ঞ, করে অগ্নিসংযোগ। এই রাতেই গ্রেফতার করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি দেশকে শত্রুমুক্ত করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তে দেশের মানুষের প্রতি আহ্বান জানান। ২৫ মার্চের কালরাতের বেদনাদায়ক ঘটনা সমগ্র জাতিকে শিহরিত করে। নিরীহ-নিরস্ত্র মানুষকে নির্বিচারে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করে সেদিন মুক্তিকামী মানুষের কণ্ঠ স্তব্ধ করা যায়নি। ভয়াবহ সেই কালরাতের হত্যাযজ্ঞ বাঙালিকে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রেরণা জোগায়।

প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১৯৭১ সালের এই দিন সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় প্রেসিডেন্ট ভবন থেকে সরাসরি এয়ারপোর্ট চলে যান। রাত পৌনে ৮টায় তিনি গোপনে বিমানে ঢাকা ত্যাগ করেন নিরপরাধ বাঙালির ওপর কাপুরুষোচিত সশস্ত্র হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়ে। পাক হানাদার বাহিনী জেনারেল ইয়াহিয়া খানের নির্দেশে জল্লাদের মতো বাংলার নিরপরাধ জনগণের ওপর মেশিনগান, মর্টার আর ট্যাংক নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং শহরে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষকে হত্যা করে।

রাত ১টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পরিকল্পনা অনুযায়ী ২২তম বেলুচ রেজিমেন্টের সৈন্যরা পিলখানা ইপিআর হেডকোয়ার্টারে আক্রমন চালায়। কেন্দ্রীয় কোয়ার্টারে ১৮ জন বাঙালি গার্ড থাকলেও তারা পাল্টা আক্রমণের সুযোগ পাননি। পিলখানা আক্রমণের পাশাপাশি রাজারবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাঁখারী বাজারসহ ঢাকাজুড়েই শুরু হয় প্রচণ্ড আক্রমণ। বিভিন্ন এলাকাতে যথেচ্ছ হত্যা, লুণ্ঠন, ধর্ষণ এবং অগ্নিসংযোগ করে চলে বর্বর পাক হানাদার বাহিনী।

মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকে মার্কিন ট্যাংক, সঙ্গে সেনা বোঝাই লরি। ইকবাল হল (বর্তমানে জহুরুল হক হল), জগন্নাথ হলে মধ্যযুগীয় কায়দায় চলে পাকিস্তানি হানাদারদের বর্বরতা। শহিদ হন কয়েকশ ছাত্রছাত্রী। ড. গোবিন্দচন্দ্র দেব, ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, ড. মনিরুজ্জামানসহ বিভিন্ন বিভাগের নয়জন শিক্ষককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। হানাদারেরা চলার পথে রাস্তার দুই পাশে গুলি ছুড়ে মেরে ফেলে অসংখ্য নিরীহ, গরিব মানুষকে। মেডিকেল কলেজ ও ছাত্রাবাসে গোলার পর গোলা ছুড়ে হত্যা করা হয় অজস্র মানুষ। রাজারবাগে পুলিশের বাঙালি সদস্যরা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন তাদের সামান্য অস্ত্রশস্ত্র দিয়েই। ট্যাংক আর ভারি মেশিনগানের মুখে এ প্রতিরোধ বেশিক্ষক্ষণ টেকেনি। গ্যাসোলিন ছিটিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পুরো সদর দপ্তর।

২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে মুক্তিসংগ্রামের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। গোপন ওয়্যারলেস বার্তায় তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আমাদের ওপর আক্রমণ চালিয়েছে। ছাত্র-জনতা-পুলিশ-ইপিআর শত্রুর বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রাম শুরু হয়েছে। আমি ঘোষণা করছি আজ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। সর্বস্তরের নাগরিকদের আমি আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারা যে যেখানে যে অবস্থাতেই থাকুন, যার যা আছে তাই নিয়ে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ না করা পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। সম্মিলিতভাবে শত্রুর মোকাবিলা করুন। এই হয়তো আপনাদের প্রতি আমার শেষ বাণী হতে পারে। আপনারা শেষ শত্রুটি দেশ থেকে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যান।’

এর আগে সকালে প্রেসিডেন্ট ভবনে ভুট্টো-ইয়াহিয়া এবং ইয়াহিয়া ও পিপলস পার্টির উপদেষ্টাদের মধ্যে আলোচনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বঙ্গবন্ধুর কাছে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার ঢাকা ত্যাগের খবর সঙ্গে সঙ্গেই পৌঁছে ছিল। রাত ৯টার পর বঙ্গবন্ধু তার বাসভবনে উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আমরা সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছি। কিন্তু জেনারেল ইয়াহিয়া খান সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণের মধ্য দিয়ে সমস্যার সমাধান করতে চাচ্ছেন। এ ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট অখণ্ড পাকিস্তানের সমাপ্তি টানতে চলেছেন।

পিলখানায় ইপিআর ব্যারাক ও অন্যান্য স্থান থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার লিখিত বাণী ওয়্যারলেসের মাধ্যমে সারা দেশে মেসেজ আকারে পাঠানো হয়। এ বার্তা চট্টগ্রাম ইপিআর সদর দফতরে পৌঁছায়। চট্টগ্রাম উপকূলে নোঙর করা একটি বিদেশি জাহাজও এ বার্তা গ্রহণ করে। চট্টগামে অবস্থানকারী আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক জহুর আহমেদ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার বাণী সাইক্লোস্টাইল করে রাতেই শহরবাসীর মধ্যে বিলির ব্যবস্থা করেন।

রাত ১টায় পাকিস্তানি বাহিনীর একটি দল বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের অদূরে শুক্রাবাদে ব্যারিকেডের মুখোমুখি হয়। এখানে প্রতিরোধ ব্যূহ বেঙে হানাদাররা রাত দেড়টায় বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের সামনে আসে। হানাদার বাহিনী এলাপাতাড়ি গুলি চালিয়ে বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে প্রবেশ করে। বঙ্গবন্ধুকে রাত দেড়টায় তার বাসভবন থেকে বন্দি করে শেরেবাংলা নগরের সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে বঙ্গবন্ধুকে সেনানিবাসে স্থানান্তর করা হয়। সকাল পর্যন্ত আদমজী কলেজের একটি কক্ষে বঙ্গবন্ধুকে আটক রাখা হয়।

আজ সেই ভয়াল ২৫ মার্চের কালরাত
শেয়ার
পূর্ববর্তী পোস্ট
সাতক্ষীরা টাউন স্পোটিং ক্লাবের উদ্যোগে সংবর্ধনা
পরের পোস্ট
মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারে বাধ্য, ফেসবুকে লাইভে এসে কাউন্সিলর প্রার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

সম্পর্কিত পোস্ট

বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা...

জুন ১৯, ২০২৫

রইচপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

জুন ৮, ২০২৫

ত্যাগের মহিমায় সাতক্ষীরায় ঈদুল আজহা উদযাপন

জুন ৭, ২০২৫

ইসলামী হাসপাতালের পক্ষ থেকে ডা. কামরুন্নাহার শিউলিকে ফুলেল...

জুন ২, ২০২৫

সাতক্ষীরায় এ্যাথলেটিক্স, ফুটবল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের সমাপনী ও...

জুন ২, ২০২৫

গৃহস্থলির কাজে অংশীদারিত্বমুলক দায়িত্ব বন্টনকে বিষয়ক সেমিনার

জুন ১, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.

সার্চ করুন

আর্কাইভ

ক্যাটাগরি

  • অন্যান্য
  • অর্থনীতি
  • আওয়ামী লীগ
  • আজকের সেরা
  • আন্তর্জাতিক
  • আশাশুনি
  • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  • কলারোয়া
  • কালিগঞ্জ
  • খুলনা
  • খেলাধুলা
  • খোলা মত
  • জাতীয়
  • জাতীয় পার্টি
  • তালা
  • দেবহাটা
  • পাটকেলঘাটা
  • ফিচার
  • বাম
  • বিএনপি
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিন্ন স্বা‌দের খবর
  • যশোর
  • রাজনীতি
  • রান্না
  • লাইফস্টাইল
  • শিক্ষা
  • শ্যামনগর
  • সম্পাদকীয়
  • সাতক্ষীরা
  • সাহিত্য
  • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  • স্বাস্থ্য
  • হেড লাইনস

প্রকাশক ও সম্পাদক

সম্পাদক ও প্রকাশক: ফিরোজ হোসেন
ফোন: +8801753-868459

বার্তা বিভাগ: +8801739-218540
মেইল: satkhiratribune@gmail.com

প্রধান কার্যালয়

অফিস: কাটিয়া আমতলা মোড়, সাতক্ষীরা

মোবাইল: +8801739-218540

মেইল: satkhiratribune@gmail.com

ফেসবুকে নিউজ পেতে লাইক দিন।

Facebook
  • Facebook
  • Twitter
  • Linkedin
  • Youtube
  • Privacy Policy

© ২০২৪ সাতক্ষীরা ট্রিবিউন । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

কারিগরি সহযোগিতাঃ Site Hosted and Developed By Deshi Hosting